আহমাদ মাযহার ভাইয়ের "ব্রাত্য রাইসুর শ্রেয়োত্ব" লইয়া আমার কথা
'ব্রাত্য রাইসুর শ্রেয়োত্ব' লেখাটা আহমাদ মাযহার ভাই আমার গুণ প্রকাশ কইরা লেখছেন।
আমি অনুরোধ করছিলাম অনেককে আমার ব্যাপারে লিখতে সেই ২০১৭ সালে, ৫০তম জন্মদিনে, তারই ফলাফল এই লম্বা লেখা। (লিংক কমেন্টে)
আমি কেন আসলে যেই রকম ভাবা হয় সেই রকম ছোট মাপের না, আসলে বড় মাপের বা গ্রেট, তাই বলছেন উনি এই লেখায়। কাজেই লেখার মূল লক্ষ্য যারা আমারে ছোট বা ছ্যাচড়া ভাবেন তারা।
অর্থাৎ তাদেরকে কনভিন্স করা যে রাইসুরে আপনারা লন মানে গ্রহণ করেন, সে আমাদেরই লোক।
অর্থাৎ রক্ষণশীল একটা গোষ্টীর মধ্যে আমার জায়গা কইরা দেওয়া।
লেখার জন্যে আহমাদ মাযহার ভাইরে কৃতজ্ঞতা। কিন্তু আমি তো এই রক্ষণশীলদের একজন হইতে চাই না।
তবু জগৎ এই রকমই, আপনি কে বা কী রকম তা লেখার মধ্য দিয়া সৃষ্টি করা যায়।
মাযহার ভাইয়ের এই লেখাটা ব্রাত্যরাইসু ডটকমে পাবলিশ করছি। ফেসবুক ছাড়াও আরো কোথাও এইটা প্রকাশিত হইছে।
মাযহার ভাই অনেক কাছ থিকা অনুপুঙ্খ ভাবে দেখছেন আমারে, এই লেখায়। সেই সঙ্গে তার বিচার বিশ্লেষণ ও পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা লেখাটারে সমৃদ্ধ করছে।
পূর্ববঙ্গের রবীন্দ্রভাবাপন্ন রক্ষণশীল গোষ্ঠীটার বাইরে যারা আছেন তাদেরও ভাল লাগবে এই স্মৃতিরচনা।
বুস্ট করার কারণে অনেকেই পড়ছেন ব্রাত্যরাইসু ডটকমে। তবে কেউ এখনও কমেন্ট করেন নাই। আমি আপনাদের, যারা আমারে আগে থিকাই গ্রেট ভাবেন তাদেরকে, ও যারা আমার সমালোচনা বা নিন্দা করেন তাদেরকে, অনুরোধ করব মূল লেখায় গিয়া কমেন্ট করতে।
বা এইখানে যে কমেন্ট করলেন একটু শ্রম কইরা মূল লেখায় সেই কমেন্টটা পোস্ট করতে।
মাযহার ভাই, কমেন্টের দিকটা খেয়াল রাইখেন। উত্তর দিয়েন, আমিও দিব।
আমার বন্ধুদের অনেকেই লেখাটা এড়াইয়া গেছেন মনে হয়। কিন্তু বন্ধু কারা?
২৩/১১/২০২৩